ঢাকা টু ভোলা লঞ্চের সময়সূচী, ভাড়া, টিকিট বুকিং কাউন্টার নাম্বার 2023

এই নিবন্ধে আপনার ঢাকা টু ভোলা লঞ্চের সময়সূচি ভাড়ার তালিকা এবং টিকিট বুকিং নাম্বার সহ বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরব। আপনি যদি ঢাকা টু ভোলা লঞ্চের সময়সূচি অনুসরণ করে আমার এই অনুচ্ছেদে এসে থাকেন তাহলে এই অনুচ্ছেদ আপনাকে স্বাগতম। প্রতিদিন হাজার হাজার চাকরি ঢাকা টু ভোলা লঞ্চ রুটে চলাচল করে থাকে। সে সকল যাত্রীদের অনেকেই এই রুটের লঞ্চের সময়সূচি এবং টিকেট মূল্য জানেন না। তাই আপনারা যারা এই দুটি প্রথমবার চলাচল করার চেষ্টা করছেন অথবা এই রোডে নিয়মিতভাবে চলাচল করেন তাই অগ্রিম টিকিট বুকিং গুলোর সাথে যোগাযোগ করতে চাচ্ছেন তাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে।
সকল বয়সি যাত্রীদের কাছে লঞ্চ রোড অত্যন্ত জনপ্রিয়। রোমাঞ্চকর লঞ্চ ভ্রমণের অভিজ্ঞতা পেতে ঢাকা টু ভোলা লঞ্চ রোডটি বেছে নিতে পারেন। এই রুটে আপনি বিলাসবহুল কেবিন থেকে শুরু করে পার্সোনাল সময় কাটানোর জন্য যে কোন মূল্যে কেবিন পেতে পারেন। প্রিয়জনের সাথে একান্ত যাত্রা করার জন্য লঞ্চ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পার্সোনাল কেবিন ভাড়া করে আপনি ব্যবহার করতে পারেন। তাই আসুন ঢাকা টু ভোলা রোডের লঞ্চের সময়সূচী ও টিকিট মূল্য জেনে আসি।
ঢাকা টু ভোলা লঞ্চের সময়সূচি 2023
ঢাকা টু ভোলা লঞ্চে যাতায়াত করার জন্য আপনি দিনের যেকোনো সময়ে লঞ্চ পেতে পারেন। আপনাকে ঢাকা থেকে লঞ্চে যাতায়াত করতে হলে প্রথমে ঢাকার সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনালে যেতে হবে। সেখান থেকে ভোলা রোডের যাতায়াতকার লঞ্চ গুলোর অনুসন্ধান করতে হবে। আপনাদের সুবিধার জন্য আমরা এই অনুচ্ছেদে ঢাকা টু ভোলা রোডে যাতায়াতকারী কয়েকটি লঞ্চের তালিকা দেওয়া তুলে ধরলাম। ঢাকা থেকে ভোলা যাতায়াতকারী লঞ্চগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো এমভি ক্রিস্টাল ক্রুশ এবং শ্রীনগর ৭। এম ভি ক্রিস্টাল ক্রস ঢাকা সদরঘাট থেকে সকাল ৮ টায় ঢোলার উদ্দেশ্যে রওনা দেয়। এবং শ্রীনগর সরাসরি ঢাকার সদরঘাট থেকে সকাল আটটা ত্রিশ মিনিটে ভোলার উদ্দেশ্যে রওনা দেয়। অপরদিকে এই রুটে চলাচল করি আর একটি জনপ্রিয় লঞ্চের নাম হলো এমভি কাজী সালাউদ্দিন। এই লঞ্চ দিও সকালে ভোলার উদ্দেশ্যে ঢাকা থেকে রওনা দেয়।
দোয়েল পাখি-১ ঢাকা থেকে সকাল ৭.১৫ এবং ইলিশা থেকে দুপুর ১.৪৫ এ ছাড়ে এ নৌ-যানটি।
এমভি ক্রিস্টাল ক্রুজ
- ঢাকা থেকে সকাল ৮.০০ মিনিট
- ইলিশা থেকে বিকাল ৩.৪০ মিনিট
ঢাকা টু ভোলা লঞ্চ ভাড়ার তালিকা
ঢাকা থেকে ভোলা যাতায়াত করার জন্য যে সকল লঞ্চ চালু আছে সে সকল লঞ্চগুলোতে বিভিন্ন শ্রেণীতে টিকিট বুকিং করতে পারবেন। লঞ্চের জনপ্রিয় টিকিট শ্রেণী হলো ডেক। লঞ্চে মূলত সকলেই ডেকে ভ্রমণ করতে পছন্দ করে সবার সাথে একত্রে। এবং এছাড়াও লঞ্চে বিভিন্ন শ্রেণীতে টিকিট বুকিং করতে পারবেন আমি আনুমানিক টিকিট মূল্য তুলে ধরেছি।
লঞ্চ ভ্রমণের কিছু সুবিধা
ঢাকা টু ভোলা রোডের যাতায়াত করার জন্য আপনি যেসব লঞ্চ গুলোকে নেন নি কেন সকল লঞ্চে আপনি নিম্নলিখিত সুযোগ সুবিধা গুলো পেয়ে যাবেন।
- উন্নত স্যানিটেশন ব্যবস্থা।
- স্বল্পমূল্যে ইলিশ সহ যেকোনো ধরনের খাবার ব্যবস্থা।
- বিনোদনের জন্য আপনি ছাদে গিয়ে প্রকৃতির লক্ষ্য করতে পারবেন।
- এছাড়াও আপনি লঞ্চের ক্যান্টিনে হতে বিভিন্ন সুস্বাদু এবং মুখরোচক খাবার খেতে পারেন।
- নিরাপত্তার জন্য সার্বক্ষণিক তদারকের ব্যবস্থা থাকে লঞ্চগুলোতে।