দক্ষিন আফ্রিকা সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি ২০২৩ [রমজান ১৪৪৪ ক্যালেন্ডার]

দক্ষিন আফ্রিকা সেহরি এবং ইফতারের সময়সূচি ২০২৩ আজকের এই অনুচ্ছেদে আলোচনা করা হবে। যে সকল বাংলা ভাষাভাষী মানুষ দক্ষিন আফ্রিকায় বিভিন্ন কাজে অবস্থান করছেন তাদের জন্য আজকের এই অনুচ্ছেদের সম্পূর্ণ বাংলা ভাষায় দক্ষিন আফ্রিকার সেহেরি এবং ইফতারের সময়সূচি দক্ষিন আফ্রিকার স্থানীয় সময় অনুযায়ী তুলে ধরা হয়েছে। তাই আমার এই অনুচ্ছেদ হতে আপনি দক্ষিন আফ্রিকার যে কোন জায়গায় অবস্থানরত অবস্থায় দক্ষিন আফ্রিকার স্থানীয় সময়সূচি অনুযায়ী সেহেরী এবং ইফতার সম্পন্ন করতে আমার এই আর্টিকেলটি আপনাকে সহায়তা করবে। তাই দক্ষিন আফ্রিকার সেহরি এবং ইফতারের সময়সূচি ২০২৩ এবং দক্ষিন আফ্রিকার স্থানীয় সময় অনুযায়ী রমজান ক্যালেন্ডার ১৪৪৪ সংগ্রহ করতে পারবেন। আশা করি আমার এই অনুচ্ছেদটি আপনাদের কাজে লাগবে।

দক্ষিন আফ্রিকা সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি ২০২৩

দক্ষিণ আফ্রিকা একটি দক্ষিণ আফ্রিকান রাষ্ট্র যা আফ্রিকার দক্ষিণে অবস্থিত। এটি প্রায় ৫৮ মিলিয়ন জনসংখ্যার সাথে আফ্রিকার দক্ষিণ করিডোরের সর্ববৃহৎ দেশগুলোর মধ্যে একটি। এর রাজধানী হলো কেপটাউন।দক্ষিণ আফ্রিকা একটি বহুজাতিক দেশ এবং এর প্রধান ভাষাগুলো হিন্দী, জার্মান, ইংরেজী, জার্মান এবং বাংলা ব্যবহৃত হয়। এটি একটি উন্নয়নশীল দেশ এবং প্রধান অর্থনৈতিক ক্ষেত্রগুলো একটি উন্নয়নশীল উৎস উন্নয়ন, খনি ও স্বয়ংক্রিয় প্রকৌশল সম্পর্কিত। দক্ষিণ আফ্রিকার সংস্কৃতি বিবর্তনশীল এবং সমৃদ্ধ। এর সংস্কৃতিতে ভান্ডার এবং প্রদর্শনী, খেলা এবং উৎসবের বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়।

দক্ষিণ আফ্রিকা ও ইফতারের আজকের সময়সূচী ২০২৩

সেহরি এবং ইফতার হলো রমজান মাসের দুটি প্রধান ও মৌলিক ঘটনা। মুসলিম সমাজের মানুষরা রমজান মাসে সারা দিন রোজা রাখে। রোজা রাখার সময় দুটি খাদ্যের ঘটনা হলো সেহরি এবং ইফতার।

সেহরি হল রোজাদারদের সকালে নিয়মিত খাবার খেতে থাকা। সেহরি সময় সাধারণত একটি সময় নির্ধারিত হয়, যা সূর্যোদয়ের আগে থাকে। সেহরি সময়ে মুসলিম সমাজের লোকেরা পর্যাপ্ত পুষ্টি লাভ করতে পারে এবং সমস্ত দিনের কাজ করতে পারে। সেহরি খাবার সাধারণত হালাল খাদ্য হতে হয় এবং তাদের অন্যান্য খাবারের মতোই হতে হয়। সেহরি সময়ে প্রচুর পানি ও ফল পান করা উচিত।ইফতার হল রোজাদারদের রোজা ব্রেক করার সময়। এই সময়ে মুসলিম সমাজের লোকেরা তাদের রোজা নিবেদন করে খেয়ে দেয়।

রমজান হল ইসলামিক দ্বীন বা ধর্মের একটি পবিত্র মাস। এটি হিজরি ক্যালেন্ডারের নবম মাস এবং মুসলমানদের বিশেষভাবে বিয়ে, তালাক এবং কোন আরবী কথা বলার না মতো নিয়মে ব্যবহৃত হয়। রমজানের দুটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্দেশ্য হল: ঈমান এবং তাকওয়া বা ভগবানের পক্ষে সদাচরণ করা।

রমজান মাসে মুসলমানরা দিনের সারা দিন খাবার ও পানীয় ছাড়াই রোজা রাখে। এছাড়াও তারা নামাজ, কুরআন পড়া এবং অন্যান্য ধর্মীয় কর্মকান্ড সম্পাদন করে। রমজানে দেশের বিভিন্ন মাসজিদে তারাবী নামে একটি নামাজ অংশগ্রহণ করা হয়। রমজান মাসে প্রতিদিন সেহরি ও ইফতারি নামে দুটি খাবার প্রস্তুত করা হয়। রমজান মাস মুসলমানদের জন্য একটি পবিত্র ও মহৎম্বক সময়, যা তাদের ঈমান ও অধিকার সংকল্পে উন্নয়নে সহায়তা ক