উৎসব

পহেলা বৈশাখ ১৪৩০ শুভেচ্ছা স্ট্যাটাস, উক্তি, বানী, মেসেজ ও ছবি

পহেলা বৈশাখ ১৪৩০। আপনি কি পহেলা বৈশাখের শুভেচ্ছা বার্তা, পহেলা বৈশাখের শুভেচ্ছা স্ট্যাটাস, পহেলা বৈশাখের শুভেচ্ছা মেসেজ, পহেলা বৈশাখের শুভেচ্ছা ছবি এবং পহেলা বৈশাখের শুভেচ্ছা পিকচার অনুসন্ধান করে আমার এই অনুচ্ছেদে এসেছেন? আপনি যদি পহেলা বৈশাখ সম্পর্কে এই তথ্যগুলো অনুসন্ধান করে আমার এই অনুচ্ছেদে এসে থাকেন তাহলে আপনাকে স্বাগতম। কারন আমার এক অনুচ্ছেদের মাধ্যমে আপনি পহেলা বৈশাখ সম্পর্কিত সকল তথ্য সংগ্রহ করতে পারবেন। আশা করি আমার এই অনুচ্ছেটি আপনাদের ভালো লাগবে এবং আমার এই অনুচ্ছেদ হতে আপনি পহেলা বৈশাখের শুভেচ্ছা বার্তা, স্ট্যাটাস, উক্তি, মেসেজ ও ছবি সংগ্রহ করতে পারবেন।

বাঙালির কাছে পহেলা বৈশাখের তাৎপর্যপূর্ণ ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক গুরুত্ব রয়েছে। বাংলা নববর্ষ উদযাপন 16 শতকে মুঘল আমল থেকে শুরু হয় যখন সম্রাট আকবর কর আদায়কে সহজ করার জন্য বাংলা ক্যালেন্ডার প্রবর্তন করেন। দিনটি ফসল কাটার উৎসব হিসেবে পালিত হতো এবং “বৈশাখী” নামে পরিচিত ছিল।সময়ের সাথে সাথে, বৈশাখী উদযাপন পহেলা বৈশাখে বিকশিত হয়, যা এখন একটি ধর্মনিরপেক্ষ উৎসব হিসাবে বিবেচিত হয় যা বাঙালি জনগণের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য উদযাপন করে। দিনটি পিঠা (ভাতের কেক), মিষ্টি এবং ঐতিহ্যবাহী বাঙালি খাবার সহ বিভিন্ন ঐতিহ্যবাহী খাবার দ্বারা চিহ্নিত করা হয়।

পহেলা বৈশাখের উৎসব বাঙালি সম্প্রদায়ের মধ্যে সাংস্কৃতিক ঐক্য ও সম্প্রীতি বৃদ্ধিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ধর্ম বা সামাজিক অবস্থান নির্বিশেষে সমাজের সকল স্তরের মানুষ এই উপলক্ষটি উদযাপন করতে একত্রিত হয়।সাম্প্রতিক বছরগুলিতে, পহেলা বৈশাখ উদযাপনগুলি আরও প্রাণবন্ত এবং বৈচিত্র্যময় হয়ে উঠেছে, বাংলাদেশ এবং বিশ্বের অন্যান্য অংশে যেখানে বাঙালিরা বাস করে সেখানে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং কার্যক্রমের আয়োজন করা হয়েছে। এটি আনন্দ, প্রতিফলন এবং পুনর্নবীকরণের একটি সময়, কারণ লোকেরা একটি ভাল ভবিষ্যতের জন্য আশা এবং আকাঙ্ক্ষা নিয়ে নতুন বছরকে স্বাগত জানায়।

কিভাবে পহেলা বৈশাখ উদযাপন করা হয়?

পহেলা বৈশাখ বাংলা নববর্ষের প্রথম দিন এবং 14 এপ্রিল উদযাপিত হয়। এটি বাংলাদেশ এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গ উভয়ের বাঙালিদের জন্য একটি উল্লেখযোগ্য উৎসব। এখানে পহেলা বৈশাখ উদযাপন করার কিছু উপায় রয়েছে:

Related Articles

ঐতিহ্যবাহী পোশাক পরুন: পহেলা বৈশাখে, লোকেরা শাড়ি, কুর্তা-পাজামা এবং ধুতি-কুর্তার মতো ঐতিহ্যবাহী বাঙালি পোশাক পরে। উৎসবের আমেজ পেতে ঐতিহ্যবাহী পোশাকে সেজে উঠতে পারেন।

সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে যোগ দিন: পহেলা বৈশাখে অনেক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়, যেমন মেলা, কনসার্ট এবং রাস্তার পারফরম্যান্স। আপনি সংস্কৃতি এবং উৎসবে নিজেকে নিমজ্জিত করতে এই ইভেন্টগুলিতে যোগ দিতে পারেন।

আপনার ঘর সাজান: আপনি রাঙ্গোলি, আলপোনা এবং কাগজের কারুকাজ দিয়ে আপনার বাড়ি সাজাতে পারেন। এই সাজসজ্জা পহেলা বৈশাখের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ এবং সমৃদ্ধি ও সৌভাগ্যের প্রতীক।

ঐতিহ্যবাহী খাবার প্রস্তুত করুন: পহেলা বৈশাখে মানুষ ঐতিহ্যবাহী বাঙালি খাবার যেমন পিঠা, পুলি এবং ভুনা খিচুড়ি তৈরি করে। আপনি এই খাবারগুলিতে আপনার হাত চেষ্টা করতে পারেন বা এমনকি স্থানীয় রেস্টুরেন্ট থেকে অর্ডার করতে পারেন।

পরিবার এবং বন্ধুদের সাথে সময় কাটান: পহেলা বৈশাখ হল পরিবার এবং বন্ধুদের সাথে একত্রিত হওয়ার এবং উদযাপন করার একটি সময়। আপনি একটি মিলিত হওয়ার পরিকল্পনা করতে পারেন, খাবারের জন্য বাইরে যেতে পারেন, বা আপনার প্রিয়জনের সাথে মানসম্পন্ন সময় কাটাতে পারেন।

পহেলা বৈশাখ উদযাপনের এই মাত্র কয়েকটি উপায়। শেষ পর্যন্ত, মূল হল উৎসবের চেতনাকে আলিঙ্গন করা এবং প্রিয়জনদের সাথে দিনটি উপভোগ করা।

পহেলা বৈশাখের শুভেচ্ছা বার্তা

আপনার প্রিয় বন্ধু এবং বান্ধবীকে পহেলা বৈশাখের শুভেচ্ছা বার্তা জানাতে আমার এই অনুচ্ছেদে বেশ কিছু শুভেচ্ছা বার্তা সংগ্রহ করা আছে । আপনি এখান থেকে যে কোন একটি আপনার প্রিয় বন্ধু এবং বান্ধবীকে পাঠিয়ে দিতে পারেন।

চৈত্রের রাত্রি শেষে, সূর্য আসে নতুন বেসে, সেই সূর্যের রঙ্গিন আলো, মুছে দিক তোমার জীবনের সকল কালো…! শুভ নববর্ষ ১৪৩০

> বাউল গানের সন্ধ্যা তালে নতুন বছর এসেছে ঘুরে, উদাসী হাওয়ার সুরে সুরে রাঙ্গামাটির পথটি জুড়ে। পহেলা বৈশাখের শুভেচ্ছা।

> বন্ধু তোমার ভালবাসার জানালা খোলা রেখো, মনের আকাশ মেঘলা হলে আমায় কিন্তু ডাকো, ঝড় বৃষ্টি কাটিয়ে আবার দেখাবো আলোর হাসি,আমি আছি, থাকবো যেন তোমার পাশাপাশি। শুভ নববর্ষ ১৪৩০

> পুরনো যত হতাশা, দুঃখ, অবসাদ, নতুন বছর সেগুলোকে করুক ধূলিসাৎ। সুখ, আনন্দে মুছে যাক সকল যাতনা। শুভ পয়লা বৈশাখ ১৪৩০

> পান্তা ইলিশ আর ভর্তা ভাজি বাঙ্গালীর প্রাণ… নতুন বছর সবাই গাইবো বৈশাখের গান.. এসো হে বৈশাখ এসো এসো… শুভ নভবর্ষ ১৪৩০

> নতুন সূর্য, নতুন প্রান। নতুন সুর, নতুন গান। নতুন উষা, নতুন আলো। নতুন বছর কাটুক ভাল। কাটুক বিষাদ, আসুক হর্ষ। শুভ হোক নববর্ষ। সবাইকে বাংলা নববর্ষের শুভেচছা।

> নতুন আশা নতুন প্রাণ,  নতুন হাসি নতুন গান,নতুন সকাল নতুন আলো,নতুন দিন হোক ভালো, দুঃখকে ভুলে যাই, নতুনকে স্বাগত জানাই শুভ নববর্ষ ১৪৩০

> নতুন এই দিন,নতুন এই আলো,নতুন এই বছর ,নতুন কিছু ভালো ,নতুন কিছু কথা ,নতুন কিছু আশা ,নতুন করে জীবন নিয়ে নতুন স্বপ্ন দেখা। শুভ নববর্ষ ১৪৩০

> বছর শেষের ঝরা পাতা বললো উড়ে এসে, একটি বছর পেরিয়ে গেলো হাওয়ার সাথে ভেসে, নতুন বছর আসছে তাকে যত্ন করে রেখো, স্বপ্ন গুলো সত্যি করে খুব-ই ভালো থেকো।

> পাখির ডানায় লিখে দিলাম নববর্ষের নাম বন্ধু তোমরা উড়ে দেখো পাবে সুখের ঘ্রান। পুরোনো সব কষ্ট করে ফেলো নষ্ট! নতুন বছরের নতুন যাত্রা হয় যেন সুখ আর বিনোদনময়! এই কামনায় তোমাদের জানাই পয়লা বৈশাখের শুভেচ্ছা!

> ঝরে গেল আজ বসন্তের পাতা, নিয়ে যাক সঙ্গে সব মলিনতা । বৈশাখের সকালে, লাগুক প্রাণে আনন্দের এই স্পর্শ, মন থেকে আজ জানাই তোমায় “শুভ নববর্ষ”। নতুন পোশাক নতুন সাঁজ। নতুন বছর শুরু আজ। মিষ্টি মন মিষ্টি হাঁসি। শুভেচ্ছা জানাই রাশি রাশি।

> দিনগুলি যেমনই হোক, ঠিকই যায় কেটে। তবুও বল কি লাভ, পুরনো স্মৃতি ঘেটে। এ বছর পূর্ন হোক, তোমার সকল আশা। নববর্ষের এটাই আমার প্রত্যাশা। শুভ নববর্ষ-১৪৩০!!

পহেলা বৈশাখের শুভেচ্ছা স্ট্যাটাস

পহেলা বৈশাখ একটি অসাম্প্রদায়িক অনুষ্ঠান। তাই এই অনুষ্ঠানটি উদযাপন করার জন্য আপনি আপনার সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করতে পারেন। সোশ্যাল মিডিয়া পহেলা বৈশাখ সম্পর্কে বেশ কিছু স্ট্যাটাস দিতে পারেন। সেরকম কিছু পহেলা বৈশাখের স্ট্যাটাস এই অংশতে শেয়ার করা হলো।

ধরণী আজ উঠিছে সাজি
মনের দক্ষিণ দার খুলে দেবো আজি
মাতাল হবো সুখে আজকে অনন্ত
সার্থক হবে ফাগুন, সার্থক বসন্ত।

বসন্ত মাস ভালোবাসায় ভরপুর
তুমি আর আমি ঘুরবো সারা দুপুর
বসন্তের ফুল গুজে দেবো তোমার খোপায়
ভালোবাসার এটাই তো সেরা সময়।

আসমান জমিন মিশে গেছে বসন্তেরই পরশে
সবার হৃদয় ছুয়ে গেছে অকাল প্রেমের আবেশে
ভালোবাসার জোয়ার ওঠে বসন্তের কূলে,
সেই জোয়ারে যুব-যুবতীর প্রাণ ওঠে দুলে।

সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠে যেই মেলেছি আখি
সামনে যকে দেখেছে সেজন কি তুমি?
বাসন্তি রঙ শাড়ীতে আজ লাগছে অপরূপা
খোলা চুলে জবা ফুলে বেঁধেছো ঐ খোপা।

বসন্ত বাতাসে সই গো বসন্ত বাতাসে
বন্ধুর বাড়ির ফুলের গন্ধ আমার বাড়ি আসে
সই গো বসন্ত বাতাসে সই গো বসন্ত বাতাসে।

পহেলা বৈশাখের মেসেজ

প্রিয় বন্ধু এবং বান্ধবীকে পহেলা বৈশাখের মেসেজ পাঠাতে চাইলে আমার এই অনুচ্ছেদটি আপনাকে সাহায্য করবে। আমরা পহেলা বৈশাখের বেশ কিছু মেসেজ আপনাদের জন্য শেয়ার করেছি।

পহেলা বৈশাখের ছবি

এখানে কিছু পহেলা বৈশাখ ১৪৩০ উদযাপন করার জন্য ছবি শেয়ার করেছি। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।

পহেলা বৈশাখের ছবি
পহেলা বৈশাখের ছবি
পহেলা বৈশাখের ছবি
পহেলা বৈশাখের ছবি
পহেলা বৈশাখের ছবি
পহেলা বৈশাখের ছবি

পহেলা বৈশাখের উক্তি

পহেলা বৈশাখ সম্পর্কে বেশ কিছু মূল্যবান উক্তি প্রদান করে গেছেন পৃথিবীর বিখ্যাত ব্যক্তিবর্গ। আশা করি আমার এই অনুচ্ছেদটি হতে আপনি পহেলা বৈশাখের বিখ্যাত উক্তি গুলো সংগ্রহ করতে পারবেন ।

বৈশাখি মেঘ ঢেকেছে আকাশ, পালকের পাখি নীড়ে ফিরে যায় ভাষাহীন এই নির্বাক চোখ আর কতোদিন? নীল অভিমান পুড়ে একা আর কতোটা জীবন? কতোটা জীবন!!
– রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ

রসের আবেশরাশি শুষ্ক করি দাও আসি, আনো আনো আনো তব প্রলয়ের শাঁখ। মায়ার কুজ্ঝটিজাল যাক দূরে যাক॥
– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

বৈশাখ হে, মৌনী তাপস, কোন্ অতলের বাণী এমন কোথায় খুঁজে পেলে। তপ্ত ভালের দীপ্তি ঢাকি মন্থর মেঘখানি এল গভীর ছায়া ফেলে॥
– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

রুদ্রতপের সিদ্ধি এ কি ওই-যে তোমার বক্ষে দেখি, ওরই লাগি আসন পাতো হোমহুতাশন জ্বেলে॥ নিঠুর, তুমি তাকিয়েছিলে মৃত্যুক্ষুধার মতো তোমার রক্তনয়ন মেলে।
– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

ভীষণ, তোমার প্রলয়সাধন প্রাণের বাঁধন যত যেন হানবে অবহেলে। হঠাৎ তোমার কণ্ঠে এ যে আশার ভাষা উঠল বেজে, দিলে তরুণ শ্যামল রূপে করুণ সুধা ঢেলে॥
– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

ঈশানের পুঞ্জমেঘ অন্ধবেগে ধেয়ে চলে আসে বাধাবন্ধহারা গ্রামান্তরে বেণুকুঞ্জে নীলাঞ্জনছায়া সঞ্চারিয়া হানি দীর্ঘধারা। বর্ষ হয়ে আসে শেষ, দিন হয়ে এল সমাপন, চৈত্র অবসান– গাহিতে চাহিছে হিয়া পুরাতন ক্লান্ত বরষের সর্বশেষ গান।
– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

ধূসরপাংশুল মাঠ, ধেনুগণ যায় ঊর্ধ্বমুখে, ছুটে চলে চাষি। ত্বরিতে নামায় পাল নদীপথে ত্রস্ত তরী যত তীরপ্রান্তে আসি। পশ্চিমে বিচ্ছিন্ন মেঘে সায়াহ্নের পিঙ্গল আভাস রাঙাইছে আঁখি– বিদ্যুৎ-বিদীর্ণ শূন্যে ঝাঁকে ঝাঁকে উড়ে চলে যায় উৎকণ্ঠিত পাখি।
– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

বীণাতন্ত্রে হানো হানো খরতর ঝংকারঝঞ্ঝনা, তোলো উচ্চসুর। হৃদয় নির্দয়ঘাতে ঝর্ঝরিয়া ঝরিয়া পড়ুক প্রবল প্রচুর। ধাও গান, প্রাণভরা ঝড়ের মতন ঊর্ধ্ববেগে অনন্ত আকাশে। উড়ে যাক, দূরে যাক বিবর্ণ বিশীর্ণ জীর্ণ পাতা বিপুল নিশ্বাসে।
– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

আনন্দে আতঙ্ক মিশি, ক্রন্দনে উল্লাসে গরজিয়া মত্ত হাহারবে ঝঞ্ঝার মঞ্জীর বাঁধি উন্মাদিনী কালবৈশাখীর নৃত্য হোক তবে। ছন্দে ছন্দে পদে পদে অঞ্চলের আবর্ত-আঘাতে উড়ে হোক ক্ষয় ধূলিসম তৃণসম পুরাতন বৎসরের যত নিষ্ফল সঞ্চয়।
– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

মুক্ত করি দিনু দ্বার– আকাশের যত বৃষ্টিঝড় আয় মোর বুকে, শঙ্খের মতন তুলি একটি ফুৎকার হানি দাও হৃদয়ের মুখে। বিজয়গর্জনস্বনে অভ্রভেদ করিয়া উঠুক মঙ্গলনির্ঘোষ, জাগায়ে জাগ্রত চিত্তে মুনিসম উলঙ্গ নির্মল কঠিন সন্তোষ।
– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *