উৎসব

বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা বাণী

২৬ মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস। বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস নিয়ে আজকের এই অনুচ্ছেদের শুভেচ্ছা বাণী আলোচনা করা হবে। তাই আপনারা যারা স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা বাণী অনুসন্ধান করে আমার এই অনুচ্ছেদে এসেছেন তাদের সকলকে স্বাগতম। আমার এই অনুচ্ছেদে আপনারা খুব সুন্দর ভাবে স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা বাণী সংগ্রহ করতে পারবেন। প্রো ইনফো বিডির পক্ষ থেকে সকলকে স্বাধীনতা দিবসের অনেক অনেক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের এই অনুষ্ঠানটি এখানেই শুরু করছি।

স্বাধীনতা দিবস হল বাংলাদেশের জাতীয় উৎসবের একটি উল্লেখযোগ্য দিন। এই দিনটি সালমান শেখ মুজিবুর রহমানের সংসদ ভবনে ঘোষণা করা হয়েছিল এবং ২৬ মার্চ, ১৯৭১ সালে এই দিন বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণার দিন হিসাবে পরিচিত হয়।এই দিনটি পূর্বে পুরো দেশে মুক্তিযুদ্ধের জন্য আলোচনা হয় এবং স্বাধীনতা প্রাপ্তির পথে সংগ্রহ জন্ম নেওয়ার সময় এই দিনটি প্রতিষ্ঠার হিসাবে ঘোষণা করা হয়।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা বাণী

এই দিনটি বাংলাদেশে বিভিন্ন উপলক্ষে উৎসবের সাথে পালিত হয়। স্কুল এবং কলেজ প্রতিষ্ঠানগুলি এই দিনটি উদ্বোধন করে এবং বিভিন্ন সাংস্কৃতিক কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করে।উদযাপন এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ছাড়াও, বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস সারা দেশে বক্তৃতা, কুচকাওয়াজ এবং পতাকা উত্তোলন অনুষ্ঠান দ্বারা চিহ্নিত করা হয়। বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা সরকারি ও বেসরকারি ভবনের উপরে উত্তোলন করা হয় এবং রাস্তাগুলো রঙিন সাজসজ্জা ও আলোকসজ্জায় সজ্জিত করা হয়।

❝ লাখো শহীদের রক্তে ঝরানো
এই আজকের মূল্যের স্বাধীনতা
আজও ঘরে ঘরে ইতিহাস হয়ে
লেখা আছে সেই দিনের কথা
পথের ধুলায় মিশে আছে কতো
অশ্রু রক্ত ঘাম
কেউ বলে দাও কি করে মেটাবো
সেই রক্তের দাম ❞
শুভ স্বাধীনতা দিবস

Related Articles

যাদের রক্ত দিয়ে লেখা
ভারতবর্ষের নাম,
তাঁদের সকলকে জানাই
আমার প্রণাম।
🧡💚শুভ স্বাধীনতা দিবস💚

ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে স্বাধীনতার স্বাদ দিতে,
যারা নিজেদের জীবনের পরোয়া করেননি।
তাঁদের প্রতি আমরা স্যালুট রইলো।
🧡💚শুভ স্বাধীনতা দিবস💚🧡

গর্ব তো অনেক কিছুতেই হয়,
কিন্তু ভারতের এই পবিত্র মাটিতে
জন্ম নেওয়ার মতো গর্ব
অন্য কিছুতে হয় না।
🧡💚শুভ স্বাধীনতা দিবস💚🧡

আজকের এই বিশেষ দিনে
সেই সকল সংগ্রামীদের প্রণাম জানাই
যাদের বলিদানের ফলে আমরা
আজ স্বাধীন ভাবে বাঁচতে পারছি।
🧡💚শুভ স্বাধীনতা দিবস💚🧡

শুধু স্বাধীনতা দিবসের দিন নয়,
দেশের প্রতি আনুগত্য ও শ্রদ্ধা
থাকুক বছরের বাকি দিনগুলােতেও।
🧡💚শুভ স্বাধীনতা দিবস💚🧡

এই দিনে, বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রী দেশের স্বাধীনতার জন্য লড়াই করা মুক্তিযোদ্ধাদের ত্যাগের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন। তারা স্বাধীনতার পর থেকে দেশের অর্জন ও অগ্রগতি তুলে ধরে এবং ভবিষ্যতের জন্য পরিকল্পনা ও লক্ষ্যের রূপরেখা দেয়।অনেক বেসরকারী এবং সরকারী সংস্থা এই দিনে বিশেষ অনুষ্ঠান এবং অনুষ্ঠানের আয়োজন করে, যেমন প্রদর্শনী, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং ক্রীড়া টুর্নামেন্ট। এটি পরিবার এবং বন্ধুদের একত্রিত হওয়ার, ঐতিহ্যবাহী খাবার ভাগ করে নেওয়ার এবং উপহার বিনিময় করার একটি দিন।

স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা বাণী ২০২৩

সামগ্রিকভাবে, বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস জাতির জন্য তার অতীত সংগ্রাম এবং ত্যাগের প্রতিফলন, তার স্বাধীনতা উদযাপন এবং একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য অপেক্ষা করার সময়।বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস শুধু দেশের মধ্যেই নয়, সারা বিশ্বে প্রবাসী বাংলাদেশিরাও পালিত হয়। বিদেশে বসবাসরত বাংলাদেশিদের সম্প্রদায় দিনটিকে স্মরণ করতে এবং তাদের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি প্রদর্শনের জন্য অনুষ্ঠান ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

❝ অসম্ভবের এক সম্ভাবনায়
দুঃসাহসের ঝড়ো হাওয়ার রথে
তুমি মৃত্যুঞ্জয়ী এক বিপ্লবী বীর
বেঁচে আছো মুক্তির এক শপথে
অগ্নীর অক্ষরে লেখা এক ইতিহাস
প্রণাম তোমার পায়ে নেতাজী সুভাষ ❞
শুভ স্বাধীনতা দিবস

তদুপরি, বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস কেবল স্বাধীনতা ও স্বাধীনতার উদযাপন নয়, দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের সময় হারিয়ে যাওয়া অগণিত প্রাণকে সম্মান করার একটি দিনও। অনেক বাংলাদেশি সাভারে শহীদ স্মৃতিসৌধ পরিদর্শন করেন, মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের স্মরণে নির্মিত স্মৃতিস্তম্ভ, শ্রদ্ধা জানাতে এবং প্রার্থনা করতে।

আমরা সবাই আলাদা হয়েও
 আমরা স্বাধীনতার সূত্রে এক সুতোয় গাঁথা।
 এই দিনটিকে কখনও ভুলে না গিয়ে আমাদের
 স্মরণ করা উচিত যে এই স্বাধীনতা অর্জন করা
কত কঠিন ছিল।
এই সুন্দর স্বাধীনতা দিবসের
 অনেক অনেক শুভেচ্ছা।
আজ এই দিনটাকে আমি আমাদের দেশের সেই সমস্ত
যোয়ান দের জন্য সমর্পণ করলাম যাদের
জন্য আমি আজ এখানে শান্তিতে বসে আছি।
“স্বাধীনতা দিবসের আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।”

 

সাম্প্রতিক বছরগুলিতে, বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসও জাতীয় ঐক্য ও সম্প্রীতি প্রচারের একটি উপলক্ষ হয়ে উঠেছে। সরকার এবং বিভিন্ন সংস্থা বিভিন্ন জাতিগত ও ধর্মীয় পটভূমির লোকদের একত্রিত হতে এবং একটি জাতি হিসাবে দিবসটি উদযাপন করতে উত্সাহিত করে।

” এমন দেশটি কোথাও খুঁজে পাবে নাকো তুমি,
সকল দেশের রানি সে যে আমার জন্মভূমি –
 শুভ স্বাধীনতা দিবসের আন্তরিক শুভেচ্ছা।”
” চোখে একটাই স্বপ্ন ছিল – দেশকে স্বাধীন করা।
স্বাধীনতা দিবসে সেইসব মহান বিপ্লবীদের নতমস্তকে প্রণাম ও শ্রদ্ধা জানাতে চাই।
 শুভ স্বাধীনতা দিবস ।”

উপসংহারে, বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস একটি উল্লেখযোগ্য জাতীয় ছুটি যা দেশের স্বাধীনতা উদযাপন করে, মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে এবং জাতীয় ঐক্য ও সম্প্রীতি প্রচার করে। এটি বাংলাদেশের জনগণের জন্য একত্রিত হওয়ার এবং তাদের অতীতকে প্রতিফলিত করার, তাদের বর্তমানকে উদযাপন করার এবং একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য উন্মুখ হওয়ার দিন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *