টিপস

ম্যাজিক চুলার দাম কত বাংলাদেশ

প্রযুক্তির এই যুগে বর্তমানে রান্নাবান্নার জন্য অনেক সুযোগ সুবিধা এসেছে। অনেকেই এলপিজি বা গ্যাসের চুলা ব্যবহার করেন আবার কারেন্ট দিয়েও ব্যবহার করার জন্য বেশি কিছু প্রযুক্তি এসেছে তার মধ্যে অন্যতম হলো রাইস কুকার, মাল্টি কুকার এবং সর্বশেষ ম্যাজিক চুলা বা ইনজেকশন। আজকের এই অনুচ্ছেদে আমরা ম্যাজিক চুলা বা ইন্ডাকশন চুলার দাম এবং এ সম্পর্কে আরও বিস্তারিত আলোচনা করব। আপনারা যারা ম্যাজিক চুলার দাম অনুসন্ধান করে আমার এই অনুচ্ছেদে এসেছেন তাদের সকলকে স্বাগতম। আমার এই অনুচ্ছেদ হতে আপনি সহজেই মিউজিক চুলার দাম সংগ্রহ করতে পারবেন এবং ম্যাজিক চুলার সম্পর্কে আরো বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করতে পারবেন।

ম্যাজিক চুলা কি?

ম্যাজিক চুলা বলতে ইন্ডাকশন চুলা থেকে বোঝায়। সাধারণত বিদ্যুৎ চালিত এটি অত্যন্ত অত্যাধুনিক একটি প্রযুক্তি। যার মাধ্যমে আপনি ঘরেই যে কোন ধরনের রান্না করতে পারবেন কোনরকম ধুয়া ছাড়াই। এটি এমন এক ধরনের প্রযুক্তি আপনি হাত দিয়ে স্পর্শ করলে বুঝতে পারবেন না যে এটি অত্যন্ত গরম। তাই পরিবেশবান্ধব এবং চুলার ব্যবহার দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। আমার এই অনুচ্ছেদে আমি ম্যাজিক চুলা সম্পর্কে আরো বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরব আপনারা চাইলে আমার এই অনুচ্ছেটি ভালো করে অনুসরণ করতে পারেন।

ম্যাজিক চুলায় বিদ্যুৎ খরচ কেমন

অনেকের মধ্যে ধারণা আছে মেজিক চুলায় ব্যাপক বিদ্যুৎ খরচ হয়ে থাকে। কিন্তু এইটি একটি ভুল ধারণা বর্তমান সময়ে মিউজিক চুলা যারা ব্যবহার করেন তারা অবশ্যই জানেন রাইস কুকারের থেকেও কম বিদ্যুৎ খরচে মিউজিক চুলায় রান্না করা যায়। ম্যাজিক সোলার মধ্যে অত্যাধুনিক একটি কোয়েল বসানো থাকে। এটি অল্প বিদ্যুতে অধিক পরিমাণ তাপ শক্তি উৎপাদন করে। ফলে সেই তাপ শক্তি দিয়ে রান্নার দ্রুত সম্পন্ন হয়। ম্যাজিক চুলায় সাধারণত প্রতি ঘন্টায় এক ইউনিট বিদ্যুৎ খরচ হয়ে থাকে। তাই ইত্যাদি হিসাব করলে মেজলা অন্যান্য যে কোন ইলেকট্রিক চুলার তুলনায় কম বিদ্যুৎ খরচে চলে।

ম্যাজিক চুলার দাম বাংলাদেশ

বর্তমানে বিভিন্ন কোম্পানির ম্যাজিক জেলা বাংলাদেশ এভেলেবেল আছে। কোম্পানিগুলোর মান এবং কোয়ালিটির উপর ভিত্তি করে ম্যাজিক সোলার বিভিন্ন রকম দাম নির্ভর করে। আমরা এই অনুচ্ছেদে বাংলাদেশের জনপ্রিয় কিছু কোম্পানির মিউজিক চুলার দাম আপনাদের সামনে তুলে ধরব। আপনার এই অনুচ্ছেদটি আশা করি কাজে লাগবে কারণ আমার এই অনুচ্ছেদ হতে সকল প্রকার ম্যাজিক চুলার দামের একটি ধারণা সরাসরি পেয়ে যাবেন।

• সিঙ্গার এসআইসিএ-২৯ আরপি ইন্ডাকশন চলার – তিন হাজার ১০০ টাকা।
• সিঙ্গার এসআইসিবি-২ওয়াই আরপির দাম দুই হাজার ৪০০ টাকা
• সেবেক এসআইএন-০১ ইন্ডাকশন চুলার দাম তিন হাজার ২৮০ টাকা।
• সেবেক এসআইআর-০১-এর চার হাজার ২৫ টাকা।
• ওয়ালটন ডব্লিউআইএস-৩০-এর দাম তিন হাজার ১০০ টাকা
• ওয়ালটন ডব্লিউআইএস-৩৭-এর দাম তিন হাজার ৯৯০ টাকা।
• ওয়ালটন এটিসি-৬৩৩ ইন্ডেকশন চুলার দাম দুই হাজার ৫০০
• ওয়ালটন টিসি-০২-এর দাম দুই হাজার ৬০০ টাকা।
• ওয়ালটন টিসি-১৪এ মডেলের দাম তিন হাজার ১৫০ টাকা
• ওয়ালটন এটিসি-২০ই২-এর দাম তিন হাজার ৮০০ টাকা।
• কনকা কেসি-২০০এল ইন্ডাকশন চুলার দাম পড়বে তিন হাজার টাকা

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *