টিপস

ssc বিদায় অনুষ্ঠানের বক্তব্য

ssc বিদায় অনুষ্ঠানের বক্তব্য. আপনারা ছাড়া এসএসসি অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে চাচ্ছেন। তাদের জন্য আমার এই অনুচ্ছেদটি। আমরা এই অনুচ্ছেদে এসএসসি বিদ্যালয় অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেওয়ার মতো কিছু বক্তব্য আপনাদের জন্য তুলে ধরব। আশা করি আমার এই বক্তব্য গুলো আপনাদের পছন্দ হবে। আমার এই বক্তব্য গুলো যদি আপনাদের পছন্দ হয়ে থাকে তাহলে আমার এই ওয়েবসাইট হতে আপনার পছন্দের বক্তব্যটি সংগ্রহ করে নিতে পারেন।

প্রতিবছর প্রত্যেকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়ে থাকে। অনুষ্ঠানগুলোতে পরীক্ষার্থীদের মধ্যে বিশেষ পুরস্কার বিতরণ করার পাশাপাশি তাদের জন্য শিক্ষক মন্ডলীগণ অনুপ্রেরণামূলক কিছু বক্তব্য প্রদান করে থাকেন। এছাড়াও উক্ত অনুষ্ঠানে এসএসসি পরীক্ষা দিবেন শিক্ষক এবং ছোটদের উদ্দেশ্যে বিভিন্ন বক্তব্য দেওয়ায় রীতি রয়েছে। আমরা এই অনুচ্ছেদের উভয় ধরনের বক্তব্য তুলে ধরব আশা করি আপনাদের পছন্দ হবে।

বিদায় অনুষ্ঠান হলো একটি উদ্বিধি বা অনুষ্ঠান যা কোন ব্যক্তি বা সংস্থা থেকে বিভিন্ন কারণে বিদায় নেওয়ার সময় অনুষ্ঠিত হয়। এই অনুষ্ঠানটি সাধারণত বিদায় নেওয়া ব্যক্তির জন্য বা একটি পদত্যাগ অনুষ্ঠান হিসেবে আয়োজিত হয়।বিদায় অনুষ্ঠান একটি সমাজসেবা প্রতিষ্ঠান বা কর্মসংস্থা থেকে যে কোন কর্মচারী বা কর্মকর্তার জন্য অনুষ্ঠিত হতে পারে। এছাড়াও সামাজিক উদ্যম ও স্বয়ংশিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে বিদায় নেওয়ার সময়ও বিদায় অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।বিদায় অনুষ্ঠান একটি অবসরপ্রাপ্তি অনুষ্ঠান হিসেবেও দেখা যায়। এই অনুষ্ঠানটি সাধারণত প্রার্থনা, বার্তা বিনিময় এবং অনুষ্ঠানে উপস্থিত সবার মাঝে প্রতিনিধিত্ব করে।

বিদায় অনুষ্ঠানের ছাত্রদের বক্তব্য

যাদের উদ্দেশ্য সুবিধা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে সেই অনুষ্ঠানের সেই ছাত্র গুলো বক্তব্য প্রদান করে থাকেন। বক্তব্য প্রদান করার জন্য কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে। তাহলে আপনার উপস্থাপনা আরো সুন্দর এবং মার্জিত হবে। বিদায় অনুষ্ঠানে কি রকম ভাবে সুন্দর বক্তব্য প্রদান করতে যায় সে বিষয়ে আমি একটি ডেমো এই অনুষ্ঠিত তুলে ধরেছি।

বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম। অদ্যকার স্কুল কর্তৃক আয়োজিত এসএসসি পরীক্ষার্থী ২০২৩ সালের বিদায়ী অনুষ্ঠানের মঞ্চে উপবিষ্ট সম্মানিত সভাপতি, অভিভাবক।

সামনে উপস্থিত শ্রদ্ধেয় এবং প্রাণের  ছোট-বড় শিক্ষার্থী ভাই ও বোনেরা।  সকলের প্রতি রইলো আমার আন্তরিক সালাম ও অভিবাদন।

” বিদায়ের বেদনায়

জলে  ভেজা চোখ,

দৃষ্টিতে তবু তুমি

চেয়ে থাকি অপলক ”

হে স্বনামধন্য বিদ্যাপীঠঃ তুমি কত সুন্দর দৃষ্টিনন্দন জানিনা । তবে তোমার সু- ক্ষ্যাতি অঞ্চল ব্যাপী। তোমার মত স্বনামধন্য একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষা গ্রহণের সুযোগ পেয়ে আমি সত্যিই গর্বিত। তোমার যে মনোরম পরিবেশ অবস্থান, কোমলমতি পাঠদান তা আমার অন্তরে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে।

সম্মানিত শিক্ষক মন্ডলীঃ জানার ব্যাপারে আপনারা ছিলেন মহীরুহ বৃক্ষ। শিখনের ক্ষেত্রে আপনাদের ছিলো আমায় কথায় প্রকাশ। সদ্য ডিম থেকে ফুটে ওঠা বাচ্চা পাখির মুখে যেমন মা পাখি মুখে খাবার তুলে খাওয়ায়  উড়তে না শেখা পর্যন্ত, , আপনারা ঠিক আমাদের তেমন করেই শিক্ষা দেওয়ার জন্য চেষ্টা করেছেন । আপনাদের এই মাতৃসুলভ আচরণ আজীবন মনে থাকবে প্রিয় অভিভাবক। একজন জন্মদাতা পিতা মাতা যেমন তার সন্তানদের হাত ধরেপথ চলতে শিখায় ,  সেই হাঁটতে শিখানো হাতটা আপনাদের হাতে এসে নিশ্চিন্তে ছেড়ে দেয়। এর চাইতে আর কোন বড় অভিভাবক থাকতে পারে?

” শ্রদ্ধায় করি অবনত শির

আপনাদের বন্দনায়,

আমরা যেন উজ্জীবিত হয়ে

আপনাদের চেতনায়। ”

আপনাদের ভালোবাসা এবং নৈতিক শিক্ষায় আমাদের নির্ভীক করে তোলে। এরপরেও অনেক সময় আমরা আপনাদের মূল্য বুঝিনা। না বুঝে অনেক সময় অনেক বেয়াদবি করে ফেলি , শেখার ক্ষেত্রে থাকে অনীহা। আপনারা সামান্যতম কষ্ট না নিয়ে আমাদের আলোর পথের পথিক বানাতে আপ্রাণ চেষ্টা করেন। বিদায় ক্ষণে আমাদের পুরাতন দিনের ভুলত্রুটিগুলো ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন এই কামনা করি। আমরাও কোনদিনও আপনাদের ভুলবো না।

প্রিয় সহপাঠীঃ কি যে কোথা থেকে এসে এত প্রিয় হয়ে উঠেছিলাম তা আজ মনে নেই । শুধু মনে আছে অসংখ্য স্মৃতি ঘেরা মুহূর্ত । যা অবলীলায় চোখের সামনে ভেসে উঠছে আজ। কবে যে কখনও হয়েছিলাম আপন আজ আর মনে নেই।

তবে কেন যেন হচ্ছে মনে, দেহ থেকে প্রাণ টাকে  দিয়ে দিচ্ছি বিদায়। যদিও এ বিদায় কালের যাত্রা , সময়ের একান্ত চাওয়া মাত্র। আমাদের এই বিদায়ে শুধুমাত্র স্থান পরিবর্তনের। অন্তঃকরণে আমরা সবাই একত্ব। যে যেখানেই থাকি না কেন মনের সুতায় গেথে থাকবো।

স্নেহের ছোট ভাই ও বোনেরাঃ 

” কি বলিব আজ তোমাদের তরে,

পুরনো অনেক স্মৃতি আজ শুধুই মনে পড়ে। ”

তোমাদেরকে কতটুকু পেরেছি জানি না তোমাদের থেকে পেয়েছি শ্রদ্ধার্ঘ্য সাজ সেগুলি মনে পড়ছে আজ।  চলার পথে দীর্ঘ পথচলা যখন,  তখন তো ছোটখাটো ভুলত্রুটি ভেদাভেদ থাকতেই পারে।  আজ সকল ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে তোমাদের নিকট ক্ষমার হাত বাড়িয়ে দিলাম। আর তোমাদেরকেও ক্ষমা করে দিলাম। এ সময় এসে তোমাদের জন্য থাকলো অফুরন্ত ভালোবাসা ও শুভকামনা। তোমরাও আমাদের সফলতার জন্য দোয়া রাখবে।

প্রিয় পথপ্রদর্শকঃ 

” সমুখে যারা জ্বেলেছে মশাল

শিক্ষার তরণীর,

আলোর পথের পথিক তারা

শিক্ষিত ধরণীর।”

হে অগ্রজঃ আপনাদের ভালোবাসার কাছে আজ আমরা অনেকটা ঋণী। তার চেয়ে বেশি রিনি আপনাদের প্রদর্শিত পথের কাছে। আমরা যেন সেই পথ পাড়ি দিয়ে ঋণ মুক্ত হতে পারি। আমরা ছোটরা অনেক সময় বড়দের সাথে ভুল করে থাকি। কিন্তু বড়দের কোন ভুল থাকে না ছোটদের কাছে। কারণ তাদের সবকিছুই শিক্ষণীয়। তাই আমাদের ভুলত্রুটিগুলো ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। আর আমাদের জন্য দোয়া রাখবেন। আপনাদের জন্য রইল পূর্ণ দোয়া ও আশীর্বাদ।

( প্রিয় পথপ্রদর্শক  হতে উক্ত লাইন গুলো শুধু জুনিয়র ব্যাচমেটদের জন্য যারা বক্তব্য শেষে  বিদায়ী শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে কথাগুলো বলবে )

সম্মানিত সভাপতি, শিক্ষকঅভিভাবক। অনুষ্ঠানে উপস্থিত সকল শুভাকাঙ্খীদের কাছে আমাদের একান্ত চাওয়া। আপনারা আমাদের জন্য প্রাণ খুলে দোয়া রাখবেন। আমরা যেন অসফলতার সাথে আমাদের লক্ষ্যে এভারেস্ট জয় করতে পারি ।  আমরা যেন পৃথিবীর আলোকিত মানুষ হতে পারি। পরিবারের সম্মুখ সমুজ্জ্বল করতে পারি। সর্বোপরি দেশ ও দশের সহযোগিতায় নিজেকে নিয়োজিত রাখতে পারি।

পরিশেষে সকলের প্রতি রইল আমার বিদায় সালাম। আসসালামুআলাইকুম।

বিদায় অনুষ্ঠানের শিক্ষকের বক্তব্য

এসএসসি পরীক্ষার বিদায় অনুষ্ঠানের শিক্ষকের বক্তব্য কি রকম হওয়া দরকার সেটি জানার জন্য আপনি যদি আমার এই অনুষ্ঠান দেশে থাকেন তাহলে স্বাগতম। এসএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠানে ছাত্র-ছাত্রীদের পাশাপাশি শিক্ষকরা বিভিন্ন রকম বক্তব্য প্রদান করে থাকে। আপনি যদি শিক্ষক হিসেবে আপনার প্রতিষ্ঠানে বিদায় বক্তব্য প্রদান করতে চান তাহলে আমার এই অনুচ্ছেদটি। আশা করি আমার এই অনুচ্ছেদটি আপনাদের পছন্দ হবে।

ছাত্রের বিদায় অনুষ্ঠানে শিক্ষক হিসেবে বক্তব্য দেওয়ার সময় আপনাকে যে সকল বিষয়ের প্রতি নজর দিতে হবে তার মধ্যে হল।

  • ছাত্ররা কিভাবে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবে তার দিক নির্দেশনা।
  • পরীক্ষার হলে সুশৃংখল ভাবে খুব সুন্দর ব্যবহার করবে তার দিকনির্দেশনা।
  • পরীক্ষায় যাত্রী কোনভাবে অসৎ উপায় অবলম্বন না করে তার দিকনির্দেশনা।
  • পরীক্ষার আগে কিভাবে প্রস্তুতি নেবে সেটি ভালোভাবে বুঝিয়ে দিতে হবে।
  • পরীক্ষার হলে যথা সম্ভব যথাসময়ে উপস্থিত হওয়ার দিকনির্দেশনা।
  • পরীক্ষার হলে প্রবেশের পূর্বে যাতে করে এডমিট কার্ডসহ প্রয়োজনীয় সরঞ্জামতি সঙ্গে নিয়ে যায় তার দিক নির্দেশনা।
  • একজন শিক্ষক হিসেবে এই সকল বিষয়ের প্রতি লক্ষ্য রাখতে হবে বিদায় অনুষ্ঠানের বক্তব্য দেওয়ার সময়।
  • বিদায় অনুষ্ঠানে মূলত বিদায় দেওয়ার জন্য উদ্বিগ্নতা থাকে। এটি সাধারণত শুরু হয় একটি প্রস্তাবনা দেওয়ার মাধ্যমে যেখানে সম্মানিত অতিথিরা বা বিদায় নেওয়া ।

যেতে নাহি দিব হায়

তবু যেতে দিতে হয়

তবু চলে যায়

আজকের বিদায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত অত্র প্রতিষ্ঠান সম্মানিত প্রধান শিক্ষক মহাদয়, আমার সহকর্মী শিক্ষক ও শিক্ষিকা,  অশিক্ষক কর্মীবৃন্দ প্রতি রইলো আমার সালাম আন্তরিক শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা।

সর্বোপরি আমার সামনে উপবিষ্ট মঞ্চের শোভা বর্ধন করে বসে থাকা প্রাণপ্রিয় ছাত্র-ছাত্রী দের প্রতি রইল হৃদয়ের গভীর থেকে অকৃত্রিম ভালোবাসা এবং শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করছি তাদের প্রতি।

বিদায় জিনিসটা বড়ই বেদনার।

বিদায় বড় কষ্টের,

তাই অত্যন্ত দুঃখ ভারাক্রান্ত মন নিয়ে আজ বলতে হচ্ছে আজ তোমাদের বিদায় অনুষ্ঠান। যদিও আমি মনে করি এটা একটা বিদায়ের আনুষ্ঠানিকতা মাত্র। কারণ মন থেকে তোমাদের কখনোই চির বিদায় দিতে পারব না। তোমরা অত্র বিদ্যালয়ে বেশ কয়েকবছর যাবৎ পড়াশোনা করেছ। অত্র প্রতিষ্ঠানের প্রতিটা আনাচে-কানাচে তোমাদের স্পর্শ বিদ্যমান। বিদ্যালয়ের প্রতিটা অঙ্গনে তোমাদের সংস্পর্শ স্মৃতি হয়ে থাকবে। আজ ইচ্ছে না থাকা সত্বেও তোমাদেরকে অত্র প্রতিষ্ঠান থেকে বিদায় নিতে হচ্ছে। আজকের এই বিদায় অনুষ্ঠান থেকে তোমাদের শারীরিক বিদায় হলেও অত্র প্রতিষ্ঠান থেকে বা অত্র প্রতিষ্ঠান অঙ্গন থেকে কখনোই তোমাদেরকে বিচ্ছিন্ন করে রাখা সম্ভব নয়।

মনে রাখবে,  এই বিদায়, বিদায় নয়। এই বিদায়ে কোন এক জীবনের পদক্ষেপের পরিবর্তন । এই জীবনটা প্রবহমান নদীর মত। যা অবিরাম গতিতে এক সীমান্তের দিগন্তে ছুটে চলা। কবি রবার্ট ফ্রস্টের মত তোমাদের মনে রাখতে হবে “ Miles to go before i sleep “ অর্থাৎ ঘুমোনোর আগে অনেকটা পথ পাড়ি দিতে হবে। বিগত কয়েক বছরে তোমাদের প্রতি আমাদের অকৃত্রিম ভালবাসা অর্পণ করেছি । কিন্তু মাঝে মাঝে প্রয়োজন অনুযায়ী তোমাদের প্রতি আমরা কঠোর হয়েছি। এই কঠোরতা তোমাদের ভবিষ্যৎ জীবনের ভিত্তি নির্মাণের  উদ্দেশ্যে ছিল। তোমাদের সেটি আমরা খুব সহজেই ভুলতে পারবোনা।

কোন বিদ্যালয়ে সবচাইতে বড় প্রদান সেটা হল ছাত্র-ছাত্রী অর্থাৎ তোমরা। বিদ্যালয়ের বিভিন্ন ক্ষেত্রে তোমাদের দারুণ দারুণ অবদান রয়েছে। তোমরা এই বিদ্যালয়ের জীবনের ইতিহাসে একটা দারুণ অংশ হয়ে থাকবে। তোমাদের এই বিদায় শুভ হোক এই আশা করি।  তোমরা নিয়ম শৃঙ্খলা মেনে সুষ্ঠুভাবে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করো। পরীক্ষার কয়েকদিন খুব মনোযোগ দিয়ে পড়াশোনা করো। শিক্ষকদের কথা মেনে চলো,  বাবা মায়ের কথা মেনে চলো। সকলকে সম্মান করো। উচ্চ শিক্ষা অর্জন করে বাবা-মায়ের স্বপ্ন পূরণ করো।

তোমরা এই দেশ এবং জাতির আগামী দিনের ভবিষ্যৎ। তোমরাই আগামীদিনের এই দেশ তথা সমাজের পরিচালক। আমরা চাই তোমরা সফল হয়ে আমাদের অত্র বিদ্যালয়ের সুনাম বয়ে আন। পিতামাতা এবং এলাকাবাসীর মুখ উজ্জ্বল করো। সুনাগরিক হও,  এবং সর্বোপরি তোমরা শিক্ষিত হও, ভালো মানুষ হও।

তোমরা হয়তো ক্লাসে ফার্স্ট সেকেন্ড কিংবা থার্ড হতে পারবে না, কিন্তু চাইলেই সবাই ভালো মানুষ হতে পারো। আর তোমরা ভাল পড়লেই একটা দেশ তথা একটি সমাজ তথা একটি রাষ্ট্র ভালো হবে। বিদায়ের এই শেষকালে মনে রেখো সফল হওয়ার জন্য দুটি জিনিস প্রয়োজন তার একটি হচ্ছে  “ স্বপ্ন বা মানসিক ইচ্ছে” আর দ্বিতীয়টি হচ্ছে “কঠোর পরিশ্রম” এই দুটো জিনিস থাকলে তোমাদের কেউ আটকাতে পারবেনা। তোমরা সফল হবেই। অতএব বিদায়ের প্রাক্কালে আবেগঘন মুহূর্তে উপস্থিত সকলের দীর্ঘায়ু কামনা করি এবং তোমাদের ভবিষ্যত উজ্জ্বল কামনা করে আজকের বিদায়ী বক্তব্য এখানেই শেষ করছি। তোমরা আমাদের জন্য দোয়া করো আমরাও তোমাদের জন্য দোয়া করি।  আসসালামু আলাইকুম

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *